| 
                                                 
                                                     1
                                                 
                                           
                                             | 
                                            
                                                 
                                                    প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস
                                                 
                                             | 
                                            
                                                      পীরগাছা কলেজ সম্পর্কিত কিছু কথা ১
  শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড। একটি জাতিকে উন্নতি ও অগ্রগতির জন্য শিক্ষার কোন বিকল্প নাই। তৎকালীন পাকিস্তানি সরকারের বৈষম্যমূলক নীতির কারণে গোটা বাংলাদেশ তথা এ অঞ্চলে শিক্ষায় পিছিয়ে থাকা একটি জনপদ পীরগাছা। এ উপজেলায় উচ্চ শিক্ষার দ্বার উন্মোচন করার জন্য ১৯৭০ইং সালে পীরগাছা কলেজের যাত্রা শুরু হয়।
  পীরগাছার তৎকালীন কিছু সংখ্যক কলেজ পড়ুয়া যুবক দূরে গিয়ে উচ্চ শিক্ষা অর্জন করা খুবই কষ্টকর হওয়ায় চেয়ারম্যান জনাব আব্দুল গফুর সরকার, প্রধান শিক্ষক জনাব সিরাজুল ইসলামকে একটি কলেজ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণের প্রস্তাব করেন। প্রস্তাবনার সাথে সম্পৃক্ত হন রাজা মিয়া, সিদ্দিকুর রহমান, ডা: আহাদ সরকার, শাহ মিজানুর রহমান, আব্দুল বাতেন মিয়া, শামছুল ইসলাম ভুলু, আব্দুল মতিন মিয়া, মজিবুর রহমান, ওসমান আলীসহ আরও অনেকে। সে অনুযায়ী চিঠি দিয়ে গণসংযোগ করা হয়। প্রথমে ছায়াবিথী ক্লাবে একটি সভা করা হয়। পরবর্তীতে সিও অফিস এবং সেখানেও সভা সফল না হলে পরবর্তীতে আব্দুল মতিন মিয়া (ইসাদী) এর গুদামঘরে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানেই আব্দুল গফুর সরকারকে আহŸায়ক নির্বাচিত করে ৯টি ইউনিয়নের চেয়ারম্যানবৃন্দ- আব্দুল হান্নান মন্ডল (কৈকুড়ী), সোলায়মান মিয়া (পারুল), আব্বাস আলী (কল্যাণী), আজিজুল ইসলাম (ইটাকুমারী), আব্দুল মান্নান (ছাওলা), শাহাবুদ্দিন (তাম্বুলপুর) আব্দুল মান্নান (কান্দি), বকু মিয়া (অন্নদানগর)  প্রধান শিক্ষক সিরাজুল ইসলাম, শফি উদ্দিন সরকার, আব্দুল আজিজ মিঞা, আব্দুল হাকিম মিঞা, আব্দুল করিম মিয়া, ডা. আব্দুল হালিম সরকার, আব্দুল হামিদ মিয়া, ডা. বঙ্ক বিহারী, আব্দুল মতিন ইসাদী, শাহ ইউছুফ আলী, কফিল উদ্দিন, আজিজার রহমান, মজিবুর রহমান, আব্দুর রউফ মিয়া, আজাদুল ইসলাম, গোলাম মোস্তফা, ওসমান আলী, আছের উদ্দিন প্রমুখ ব্যক্তিসহ ১৭০ জন সদস্য নিয়ে প্রথম আহŸায়ক কমিটি গঠিত হয়।২     আব্দুল গফুর সরকার ও সিরাজুল ইসলামের পক্ষে দুধিয়াবাড়ীর শাহ সাইদুর রহমান ওরফে রাজা মিয়া উলিপুর কলেজে গিয়ে শাহ মো: আইয়ুব হোসেনকে অধ্যক্ষ পদ নেয়ার জন্য প্রস্তাব করেন। ২৬জুন ১৯৭০ সালে সিরাজুল ইসলামের হাইস্কুলের বাসায় আব্দুল গফুর মিয়া ও সিরাজুল ইসলামের সাথে সাক্ষাত করে তিনি অধ্যক্ষের পদ গ্রহণে সিদ্ধান্ত নেন। সে অনুযায়ী বর্তমান পীরগাছা জে.এন মডেল সরকারি হাইস্কুলের দক্ষিণ পাশে বঙ্ক বিহারী ও শফি উদ্দিন সরকারের পরিত্যক্ত পাটগুদামে প্রথম ক্লাস শুরু হয় ১৯৭০সালে। ৭০/৮০ জন ছাত্র নিয়ে প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ শাহ মোঃ আইয়ুব হোসেন-এর যাত্রা শুরু করেন। প্রথম শিক্ষকবৃন্দের মধ্যে ছিলেন রেজাউল করিম (বাংলা), আবুল কাশেম (ইংরেজি), আবু রওশন খাঁন চৌধুরী (অর্থনীতি), হাবিবুর রহমান (ইসলামের ইতিহাস), আব্দুল গণি (ব্যবসায় শিক্ষা) এবং অধ্যক্ষ আইয়ুব হোসেন নিজেই পৌরনীতি পড়াতেন। দেশ স্বাধীনের পর ১৯৭২ সালে ভাষা সৈনিক ও মহান মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও পীরগাছা-কাউনিয়া আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব শাহ আব্দুর রাজ্জাক কলেজের সভাপতি হলে কলেজটি পুনর্গঠনে মনোনিবেশ করেন। তাঁকে সেক্রেটারী হিসেবে সার্বিক সহায়তা করেন চেয়ারম্যান আব্দুল গফুর সরকার ও পূর্বের নির্বাচিত কমিটির সদস্যবৃন্দ। তাঁদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বর্তমান স্থানে কলেজ স্থানান্তর করা হয়। নতুন জায়গায় কলেজ স্থানান্তর করতে জমি ক্রয়, মাটি ভরাট করা, অবকাঠামো নির্মাণ, আসবাবপত্র তৈরীসহ প্রতিটি ক্ষেত্রে আলহাজ্ব শাহ আব্দুর রাজ্জাক, আব্দুল গফুর সরকারসহ থানার প্রতিটি ইউনিয়নের চেয়ারম্যানবৃন্দ, স্থানীয় শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিবর্গ ও এলাকাবাসী সহযোগিতা করেন। কলেজে ১৯৭০ সালে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণির পাঠদানের অনুমতি লাভ করে এবং নতুন স্থান ও অবকাঠামো নির্মাণের সাথে সাথে ১৯৭৪ইং সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিনে বি.এ এবং বি.কম শ্রেণি অনুমতি প্রাপ্ত হয়। ১৯৯১ইং সালে কলেজটিতে বিএস-সি কোর্স চালু হয়। উলিপুর, চিলমারী থেকে শুরু করে রংপুর-বগুড়ার পর্যন্ত বিস্তৃত এলাকার অসংখ্য শিক্ষার্থী পর্যায়ক্রমে এখানে পড়তে আসে। এলাকার প্রতিটি বাড়ীতেই  বাইরে থেকে পড়াশুনা করতে আসা শিক্ষার্থীকে গৃহশিক্ষক হিসেবে রেখে এলাকাবাসী প্রতিষ্ঠানের অগ্রযাত্রাকে সহায়তা করেছেন। ফলে এলাকার শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষার জন্য আর এলাকার বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন হয়নি বরং উত্তরাঞ্চলের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে উচ্চ শিক্ষার জন্য অসংখ্য শিক্ষার্থীর পদচারণা ছিল এখানে। শুরু থেকে এই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা দেশে-বিদেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় বিশেষ অবদান রেখে এলাকার তথা প্রতিষ্ঠানের সুনাম অব্যাহত রাখছে।   প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ শাহ মো: আইয়ুব হোসেনের তাঁর জীবনের সবটুকু মেধা, শ্রম ও সময় দিয়ে প্রতিষ্ঠানটিকে সগৌরবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। পাশাপাশি শিক্ষকগণের সহযোগিতাও কম ছিল না। কলেজের ক্লাস পরিচালনার পাশাপাশি তাঁরাও বাড়ী বাড়ী গিয়ে গৃহকর্তাদের অনুরোধ করে গৃহশিক্ষক হিসেবে রেখে দূরের শিক্ষার্থীর আবাসন ব্যবস্থা সুনিশ্চিত করতেন। পরবর্তী সময়ে আলহাজ্ব আমিনুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) শাহ মোঃ আব্দুল ওয়াহেদ সাহেবের প্রচেষ্টায় সময়োপযোগী অনেক নতুন বিষয় যেমন সমাজ বিজ্ঞান, ব্যবসায় উদ্যোগ, সাচিবিক বিদ্যা, আইসিটি চালু করা হয়। অধ্যক্ষ মো: ফজলুল করিমের প্রচেষ্টায় ও কর্মরত সকল শিক্ষক-কর্মচারীর সহযোগিতায় শিক্ষার মানোন্নয়নকল্পে নতুন অনেক কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব টিপু মুন্শি এমপি কলেজের সভাপতি হলে শিক্ষার মনোন্নয়নে নতুন মাত্রা যুক্ত হয়। অধ্যক্ষ মো: ফজলুল করিমের নেতৃত্বে তিনি পীরগাছা কলেজে ৭টি বিষয়ে স্নাতক সম্মান কোর্স চালু করে প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চ শিক্ষার পথ সুগম করেন। তিনি প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও একাডেমিক উন্নয়নের জন্য শত ব্যস্ততার মাঝেও সার্বক্ষণিক সুদৃষ্টি রেখেছেন। তিনি সভাপতি হওয়ার পর থেকেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে বার বার সাক্ষাত করে কলেজটি সরকারি করার দাবী করেন। ২০১৩ সালে বাংলাদেশের বিভিন্ন উপজেলা পর্যায়ের কলেজ জাতীয়করণের জন্য জাতির পিতার কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। বীর মুক্তিযোদ্ধা টিপু মুন্শি এমপি মহোদয় অক্লান্ত পরিশ্রম ও ঐকান্তিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে পীরগাছা কলেজ সরকারিকরণের পথ সুগম করেন। তার ফলশ্রæতিতে  পীরগাছা সরকারি কলেজ (জাতীয়করণের প্রক্রিয়াধীন) পীরগাছা কলেজের ২০১৩ সালের গভর্নিংবডির ৩ সদস্যবৃন্দ একটি তথ্য সংগ্রহ কমিটির মাধ্যমে তথ্য অন্বেষণ করে কলেজ প্রতিষ্ঠায় যাঁদের অবদান শীর্ষে তাঁদের একটি তালিকা প্রস্তুত করেন। কলেজের সর্বশেষ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা টিপু মুন্শি এমপি মহোদয়ের প্রচেষ্টায় তালিকায় থাকা নাম ও সহায়তার ধরন উল্লেখ করে পাথরের ফলকে লিপিবদ্ধ করা আছে। যা নিম্নরূপ-
   নাম ও     পরিচয়                ঠিকানা                            প্রতিষ্ঠাকালীন পদবী শাহ আব্দুর রাজ্জাক,     চালুনিয়া, পীরগাছা, রংপুর।     গভর্ণিং বডির ১ম সভাপতি,  ভাষা সৈনিক, সাবেক গণপরিষদ ও সংসদ সদস্য মরহুম আব্দুল গফুর সরকার ,    অনন্তরাম, পীরগাছা, রংপুর ,     প্রতিষ্ঠাকালীন সেক্রেটারী,  সাবেক চেয়ারম্যান, পীরগাছা ইউনিয়ন মরহুম সিরাজুল ইসলাম,     ইটাকুমারী, পীরগাছা, রংপুর,     প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মরহুম আব্দুল মতিন সরকার,    তালুক ইসাদ, পীরগাছা, রংপুর,    প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মরহুম সফি মিয়া,     সুখানপুকুর, পীরগাছা, রংপুর,    প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও জমিদাতা স্বর্গীয় ডাঃ বস্ক বিহারী,     কিং সুখানপুকুর, পীরগাছা, রংপুর,     প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও জমিদাতা মরহুম আব্দুল আজিজ মিয়া,                 সুখানপুকুর, পীরগাছা, রংপুর।        প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও জমিদাতা মরহুম আছের উদ্দিন সরকার,               কিং ঝিনিয়া, পীরগাছা, রংপুর।,      প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও জমিদাতা,  প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও জমিদাতা,  সাবেক ইউ.পি সদস্য, পীরগাছা
 মরহুম আব্দুল করিম মিয়া,                    গুয়াবাড়ি (বালাপাড়া), পীরগাছা, রংপুর।        প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও জমিদাতা বিশিষ্টি ব্যবসায়ী, পীরগাছা বাজার, রংপুর। মরহুম হাজী ছফের উদ্দিন সরকার,       সুখানপুকুর, পীরগাছা, রংপুর।        প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও জমিদাতা মরহুম মুজিবুর রহমান,                         অনন্তরাম, পীরগাছা, রংপুর।           প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, সাবেক গ্রন্থাগারিক, পীরগাছা কলেজ মরহুম আব্দুল হামিদ মিয়া,    তাম্বুলপুর, পীরগাছা, রংপুর।            প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মরহুম আব্বাস মিয়া,    কল্যাণী, পীরগাছা, রংপুর।            প্রতিষ্ঠাতা সদস্য,   সাবেক চেয়ারম্যান, কল্যাণী ইউনিয়ন মরহুম সোলায়মান মিয়া,    পারুল, পীরগাছা, রংপুর।            প্রতিষ্ঠাতা সদস্য,   সাবেক চেয়ারম্যান, পারুল ইউনিয়ন মরহুম আজিজুল ইসলাম,    ইটাকুমারী, পীরগাছা, রংপুর।            প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, সাবেক চেয়ারম্যান, ইটাকুমারী ইউনিয়ন মরহুম আজিজুল ইসলাম, (বকু মিয়া)    অন্নদানগর, পীরগাছা, রংপুর।            প্রতিষ্ঠাতা সদস্য       সাবেক চেয়ারম্যান, অন্নদানগর ইউনিয়ন মরহুম শাহ আব্দুল মান্নান,    ছাওলা, পীরগাছা, রংপুর।            প্রতিষ্ঠাতা সদস্য,  সাবেক চেয়ারম্যান, ছাওলা ইউনিয়ন মরহুম শাহাব উদ্দিন প্রামানিক,    তাম্বুলপুর, পীরগাছা, রংপুর।            প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, সাবেক চেয়ারম্যান, তাম্বুলপুর ইউনিয়ন মোঃ আব্দুল হান্নান মন্ডল,    কৈকুড়ি, পীরগাছা, রংপুর।            প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, সাবেক চেয়ারম্যান, কৈকুড়ি ইউনিয়ন মরহুম আব্দুল মান্নান,    কান্দি, পীরগাছা, রংপুর।            প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, সাবেক চেয়ারম্যান, কান্দি ইউনিয়ন শাহ মোঃ আইয়ুব হোসেন,    অনন্তরাম, পীরগাছা, রংপুর,            প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ, মরহুম আব্দুল হাকিম মিয়া    সুখানপুকুর, পীরগাছা, রংপুর।                   জমি দাতা মরহুম আলহাজ্ব আজিমবুদ্দিন    সুখানপুকুর, পীরগাছা, রংপুর।            জমি দাতা স্বর্গীয় বাবু বিমলা চরণ খাঁ    অনন্তরাম, পীরগাছা, রংপুর।            জমি দাতা মরহুম ইয়াছিন উদ্দিন মিয়া    গুয়াবাড়ী, পীরগাছা, রংপুর।            জমি দাতা আলহাজ্ব পানা উল্ল্যাহ মিঞা    চন্ডিপুর, পীরগাছা, রংপুর।                   জমি দাতা মোঃ আবুল কালাম    গুয়াবাড়ী, পীরগাছা, রংপুর।            জমি দাতা মোঃ আব্দুল গফুর মিয়া    অনন্তরাম, পীরগাছা, রংপুর।            জমি দাতা মরহুম গোলাম মোস্তফা সিফা (দরবেশ)    চন্ডিপুর, পীরগাছা, রংপুর।            জমি দাতা মরহুম আফাজ উদ্দিন    অনন্তরাম, পীরগাছা, রংপুর।                   জমি দাতা মরহুম দৌলত খাঁ    অনন্তরাম, পীরগাছা, রংপুর।            জমি দাতা মরহুম আব্দুল হালিম সরকার    অনন্তরাম, পীরগাছা, রংপুর।            জমি দাতা মরহুম আলহাজ্ব ছমির উদ্দিন সরকার    সুখানপুকুর, পীরগাছা, রংপুর।            জমি দাতা মরহুম আলহাজ্ব আব্দুল গফুর মিয়া    সুখানপুকুর, পীরগাছা, রংপুর।                   জমি দাতা মোঃ মেহের আলী খাঁ    পবিত্রঝাড়, পীরগাছা, রংপুর।            জমি দাতা মরহুম আলহাজ্ব ছফের উদ্দিন    পবিত্রঝাড়, পীরগাছা, রংপুর।            জমি দাতা মরহুম জালাল উদ্দিন খাঁ    পবিত্রঝাড়, পীরগাছা, রংপুর।            জমি দাতা মরহুম আছান উল্লাহ মিয়া    পবিত্রঝাড়, পীরগাছা, রংপুর।                   জমি দাতা মরহুম আলহাজ্ব আমির উদ্দিন    পবিত্রঝাড়, পীরগাছা, রংপুর।            জমি দাতা মরহুম এহাসান আলী মিয়া    গুয়াবাড়ী, পীরগাছা, রংপুর।            জমি দাতা মরহুম ময়েজ উদ্দিন সরকার    কিসামত ঝিনিয়া, পীরগাছা, রংপুর।                   জমি দাতা মরহুম খয়ের উদ্দিন সরকার    কিসামত ঝিনিয়া, পীরগাছা, রংপুর।            জমি দাতা মরহুম মিনার উদ্দিন ফকির    তালুক ইসাদ, পীরগাছা, রংপুর।            জমি দাতা মরহুম আলহাজ্ব জবিউল্লাহ    রাম গোপাল, পীরগাছা, রংপুর।            জমি দাতা মরহুম আলহাজ্ব আয়েন উদ্দিন সরকার    চন্ডিপুর, পীরগাছা, রংপুর।                   জমি দাতা মরহুম আলহাজ্ব আব্বাছ আলী    নওহাটী, পীরগাছা, রংপুর।            অর্থ দাতা মরহুম ওসমান আলী            পীরগাছা সাব রেজিষ্ট্রি অফিস।            অর্থ দাতা সভাপতি, দলিল লেখক সমিতি প্রতিষ্ঠানটির অবস্থান : রংপুর জেলার অন্তর্গত পীরগাছা উপজেলা সদরের প্রাণকেন্দ্রে পীরগাছা বাজার থেকে ২০০ মিটার দূরে প্রায় ৬ একর ৫ শতাংশ জমির উপর কোলাহলমুক্ত পরিবেশে কলেজটি অবস্থিত। অবকাঠামো : অবকাঠামোর দিক থেকে শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনের সাথে সঙ্গতি রেখে কলেজটি এই এলাকার একটি সমৃদ্ধ প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। ক্রমান্বয়ে নিজস্ব অর্থায়নে গড়ে উঠেছে একটি প্রশাসনিক ভবন, ৭টি বিভাগীয় অফিস ও সেমিনার, সুবিন্যস্ত পাঠাগার, আধুনিক রুচিসম্মত শ্রেণীকক্ষ, শিক্ষক-মিলনায়তন, ছাত্র-ছাত্রী বিশ্রামাগার, বিএনসিসি কার্যালয়, রোভার স্কাউট ডীন, একাডেমিক কাউন্সিল, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র, রেডক্রিসেন্ট, তিনতলা বিজ্ঞান ভবন, বিষয়ভিত্তিক ব্যবহারিক ল্যাব, কম্পিউটার ল্যাব, অতিথি ভবন এবং একটি মসজিদসহ সুপ্রসস্থ খেলার মাঠ। পাঠাগার : বহুল তথ্যসমৃদ্ধ বইয়ে পাঠাগার এতদঅঞ্চলে বিরল। বর্তমানে পাঠাগারে বইয়ের সংখ্যা প্রায় ২১০০। এতে শ্রেণীকক্ষে পাঠোপযোগী পর্যাপ্ত বই আছে। ছাত্র-ছাত্রীদের মনোরম পরিবেশে লেখা-পড়ার জন্য প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র একজন দায়িত্বপূর্ণ সহকারী গ্রন্থাগারিক সার্বক্ষণিক অবস্থান করে ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশুনায় সহযোগিতা প্রদান করেন। এছাড়ার সম্মান বিভাগীয় সেমিনারসমূহে প্রায় ৬০০০ রেফারেন্স বই আছে। শ্রেণী কক্ষ : কলেজটিতে ৪৭টি কক্ষের মধ্যে রুচিসম্পন্ন ও প্রসস্থ ৩৫টি শ্রেণীকক্ষ রয়েছে। যা নিয়মিত পাঠদান ও পরীক্ষা গ্রহণের জন্য যথেষ্ট। একাডেমিক কাউন্সিল : শিক্ষার মানোন্নয়ের লক্ষ্যে ৭ সদস্য বিশিষ্ট একটি দায়িত্বশীল একাডেমিক কাউন্সিল গঠন করা হয়েছে। যারা একাডেমিক দিক থেকে প্রশাসনকে সার্বক্ষণিক সহযোগিতা করে আসছেন। প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনা : একটি প্রতিষ্ঠানের প্রাণ শক্তিই হচ্ছে শিক্ষক-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীর মাঝে সমন্বয় সাধন এবং তাদের মধ্যে গতি সঞ্চার করা। যা পীরগাছা কলেজ ইতোমধ্যেই অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। পীরগাছার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের দ্বারা গঠিত সুদক্ষ গভর্নিং বডির নির্দেশনায় এই কলেজ সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালিত হয়েছে সব সময়। বর্তমানে কমিটি বিলুপ্ত হওয়ায় অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) মহোদয়, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহোদয়ের পরামর্শে শিক্ষাদানের জন্য সেশনের শুরু থেকেই একাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রবর্তনের মাধ্যমে কলেজের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনার জন্য শিক্ষকগণের সমন্বয়ে বিভিন্ন উপ-কমিটি গঠন করে কাজসমূহ সুচারুরূপে পরিচালিত হচ্ছে। শিক্ষক-কর্মচারীদের সঠিক সময়ে কলেজে উপস্থিতি ও প্রস্থান আন্তরিকতার সহিত দায়িত্ব পালন ইতোমধ্যেই অনুসরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছে। ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য নির্ধারিত পোশাক এবং প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদানকৃত পরিচয় পত্র ক্যাম্পাসে বহন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ক্লাস চলাকালীন শিক্ষার্থীদের ক্লাসে উপস্থিতি নিশ্চিত করার কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। পাশা-পাশি ক্যাম্পাসে শৃঙ্খলা ও সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য কলেজে সার্বক্ষণিক বহিরাগত ও অ-ছাত্রদের প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে। ছাত্র-ছাত্রীদের বিষয়ভিত্তিক ক্লাসের উপস্থিতি অভিভাবকদের মাঝে সরবরাহের কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। সর্বোপরি শিক্ষাপোযোগী পরিবেশ রাখার জন্য এই কলেজ সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। একাডেমিক ব্যবস্থাপনা : উচ্চ মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীদের অধিক গুরুত্ব প্রদান করে শিক্ষার্থীদের সার্বিক মানোন্নয়ন ও উন্নত পাঠদান অব্যাহত রাখার প্রয়োজনে দায়িত্বশীল একাডেমিক কাউন্সিল বোর্ডের সিলেবাস যথাসময়ে শেষ করার জন্য একটি অত্যাধুনিক পাঠপরিকল্পনা, পাঠোন্নতির বিবরণ ও একাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রবর্তনের মাধ্যমে আন্তরিকতার সহিত দায়িত্ব পালন করছে। ক্লাসসমূহ মনিটরিং-এর পাশাপাশি নিয়মিতভাবে সাপ্তাহিক ক্লাস পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেমিনার ক্লাস : প্রতিমাসে শিক্ষার্থীদের সাথে মতবিনিময়ের জন্য অধ্যক্ষ মহোদয়ের উপস্থিতিতে একাডেমিক কাউন্সিল সেমিনার ক্লাসের ব্যবস্থা করে থাকে। যার মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীরা তাদের ক্লাসে শিক্ষা ও পরিবেশ এবং শিষ্টাচার সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে খোলামেলা মতবিনিময় করতে পারে।  টিউটোরিয়াল পরীক্ষা : দায়িত্বরত একাডেমিক কাউন্সিল একটি উপ কমিটি করে বছরের শুরু থেকেই প্রতি বর্ষের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য সাপ্তাহিক টিউটোরিয়াল পরীক্ষা বাধ্যতামূলক গ্রহণ ও যথাসময়ে ফলাফল প্রকাশের ব্যবস্থা করে থাকেন। যা শিক্ষার্থীদের পাঠোন্নতির বিবরণীতে সংরক্ষণ করা হয়।   বিশেষ ক্লাস  : উচ্চমাধ্যমিক শ্রেণীর নির্বাচনী পরীক্ষার পর ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বিশেষ পরিচর্যা ক্লাসের ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে। এ ছাড়াও ইংরেজি বিষয়ে সমতার ভিত্তিতে ছাত্র-ছাত্রীদের আলাদা আলাদা ক্লাসের ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে। এ সব ক্লাসে মডেল টেস্ট পরীক্ষার মাধ্যমে তাদেরকে ভাল ফলাফলের উপযোগী করে গড়ে তোলা হচ্ছে। অভ্যন্তরীণ পরীক্ষা পদ্ধতি : একাডেমিক ক্যালেন্ডারের অনুসরনে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণীর জন্য প্রথম সাময়িক, বার্ষিক, প্রাক-নির্বাচনী ও নির্বাচনী পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছে। উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের দ্বাদশ শ্রেণীতে প্রমোশনের জন্য বার্ষিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয় এবং পাবলিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য নির্বাচনী পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয়। উল্লেখ্য যে, চারটি পরীক্ষার ফল এবং শিক্ষার্থীদের বিষয়ভিত্তিক ক্লাসে উপস্থিতির পরিসংখ্যান “পাঠোন্নতির বিবরণী”র মাধ্যমে অভিভাবকগণকে প্রতিটি অভিভাবকদের সাথে সমন্বয় : পীরগাছা কলেজ অভিভাবকগণের সাথে মতবিনিময়ের ব্যবস্থা করে থাকে। এ ক্ষেত্রে অভিভাবকগণের গুরুত্বপূর্ণ অভিমতসমূহ সিদ্ধান্ত হিসেবে গ্রহণ করে কার্যক্রম পরিচালিত করছে। বিষয়ভিত্তিক ব্যবহারিক ল্যাব : তাত্তি¡ক ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় মূল্যয়নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বিকাশসাধন শিক্ষার অপরিহার্য অংশ। এই কলেজের বিষয়ভিত্তিক ব্যবহারিক ল্যাব. ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে কলমে শিক্ষার মাধ্যমে এ অপরিহার্য অংশ পূরণ করে থাকে। যাতে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে একটি তিনতলা বিজ্ঞান ভবন এবং বিষয়ভিত্তিক ল্যাব। শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনে পর্যাপ্ত বৈজ্ঞানিক ও আধুনিক যন্ত্রপাতি এবং প্রয়োজনীয় রাসায়নিক দ্রব্যাদি রয়েছে। কম্পিউটার ল্যাবে চাহিদা মত কম্পিউটার রয়েছে। যাতে শিক্ষার্থীরা নিয়মিত ব্যবাহারিক প্রশিক্ষণ পেয়ে থাকে। সহশিক্ষামূলক কার্যক্রম : লেখাপড়ার পাশাপাশি ছাত্র-ছাত্রীদের মেধা বিকাশের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়ে থাকে। বিভিন্ন দিবসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য অনুযায়ী বিভিন্ন প্রতিযোগিতা যেমন- রচনা প্রতিযোগিতা, কবিতা আবৃত্তি, উপস্থিত বক্তৃতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান,  দেয়ালিকা প্রকাশ, শিক্ষাসফর, বনভোজন ও বার্ষিক ক্রীড়া অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। বিএনসিসি : ছাত্রদেরকে শিক্ষার পাশাপাশি দক্ষ ও সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে ১৯৮৪ সালে এখানে বিএনসিসি-এর কার্যক্রম চালু করা হয়। একটি প্লাটুনে ৩১ সদস্য থাকে। প্রতি বছর ১৮/২০ জন নতুন সদস্য ভর্তি করানো হয়। প্রশিক্ষণ নিয়ে ক্যাডেটবৃন্দ পর্যায়ক্রমে কোটার ভিত্তিতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে প্রতি বছরেই যোগদান করে সুনামের সাথে দায়িত্ব্ পালন করে আসছে। এ ছাড়াও ক্যাডেটদের সেনাবাহিনীতে চাকুরীর ক্ষেত্রে ৪০% কোটায় অগ্রধিকার ভিত্তিতে চাকুরীর সুযোগ থাকে। বিভিন্ন জাতীয় দিবসে দায়িত্ব পালন করে সুনাম অব্যাহত রাখছে।
 
  রোভার স্কাউটস্ : স্বেচ্ছাসেবী এ সংগঠনটি থেকে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত হয়ে স্কাউট্সগণ বিভিন্ন জাতীয় আন্তর্জাতিক দিবসসমূহে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগদান করে চৌকস হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করছে এবং বিভিন্ন জাতীয় দুর্যোগ মুহূর্তে আত্মমানবতার সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছে। ১৯৯৭ সালে স্কাউটের দুইটি দল এশিয়া প্যাসিফিক মুটে অংশগ্রহণ করেছে। গত ২০০৭ সনে আন্তর্জাতিক “কমডেকা” অনুষ্ঠানে ১১০ টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এই কলেজের রোভারগণ আন্তর্জাতিক গৌরব পতাকা পুরস্কারস্বরূপ লাভ করেছে।   বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র : ছাত্র-ছাত্রীদের সহ শিক্ষা কার্যক্রমের সহায়ক বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের একটি শাখা এই প্রতিষ্ঠানে চালু আছে। এখানে একজন শিক্ষক দায়িত্ব পালন করে ছাত্র-ছাত্রীদের প্রয়োজনীয় বই সরবরাহ করে। প্রতি বছর নির্দিষ্ট সময়ে পরীক্ষা গ্রহণের মাধ্যমে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র শিক্ষার্থীদের অনেক মূল্যবান বই পুরস্কার হিসেবে প্রদান করে মেধা বিকাশে সহযোগিতা করে আসছে। রেডক্রিসেন্ট : আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত রেডক্রিসেন্ট আর্তমানবতার সেবায় নিয়োজিত। এ সংগঠনটির একটি শাখা শিক্ষার্থীদের জন্য চালু আছে। রেডক্রিসেন্ট সদস্যরা জাতীয় দুর্যোগে স্বেচ্ছাশ্রমের মাধ্যমে আর্তমানবতার সেবা করে নিজেদের ত্যাগের মানষিকতা তৈরি করে মনুষত্বের বিকাশ সাধন করছে। তথ্যসূত্র: ১.     ২০১৩ সালে কলেজ গভর্নিংবডির সম্মানিত সদস্যবৃন্দ ০৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করে প্রায় ৩৫ জন তৎকালীন ব্যক্তির সাক্ষাতকার গ্রহণ করে তথ্যসমূহ লিপিবদ্ধ করে গভর্নিংবডির নিকট জমা দেন। কমিটির সদস্যগণ ছিলেন, ক. শাহ আব্দুল ওয়াহেদ, খ. আলহাজ্ব আমিনুল ইসলাম রাঙা, গ. আমজাদ হোসেন, ঘ. জাকির আহম্মেদ ও ঙ. এ.কে.এম আমিনুল ইসলাম। ২.    সরাসরি তথ্য প্রদান করে সহায়তা করেছেন- প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ শাহ মো: আইয়ুব হোসেন, অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম রাজু, মো: মোজাম্মেল হক, আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ মিলন, শাহ কামাল ফারুখ লাবু, অধ্যক্ষ ফজলুল করিম। ৩.    ২০১৩ সালের নাম ফলক বাস্তবায়নকারী কমিটির সদস্যগণ- বীর মুক্তিযোদ্ধা টিপু মুন্শি এমপি-সভাপতি, মো: ফজলুল করিম-সদস্য সচিব, মো: মাহাবুবার রহমান মওলা-বিদ্যোৎসাহী, মো: মোজাম্মেল হক-বিদ্যোৎসাহী, মো: নাহিদ হাসান লিটন-বিদ্যোৎসাহী, মো: আল-আমিন মিয়া- অভিভাবক সদস্য, মো: আব্দুল মান্নান সরদার- অভিভাবক সদস্য, নাসির আহম্মেদ-অভিভাবক সদস্য, আলহাজ্ব আমিনুল ইসলাম রাঙা-দাতা সদস্য, মো: মোশরেকুল আলম-হিতৈষী, শিক্ষক প্রতিনিধি- মো: আব্দুল মোত্তালেব, সৈয়দ হাবিবুর রহমান ও সাকিল নেওয়াজ। 
                                             | 
                                        
                                       
                                    
মতামত